আলহামদুলিল্লাহ,পূর্বের জীবনে প্র্যাকটিসিং মুসলিম না হলেও,বই পড়ার অভ্যাসের কারণে ইসলাম বিষয়ে একেবারেই ক-অক্ষর গোমাংস কখনোই ছিলাম না,কিছু জেনারেল ইসলামিক ইতিহাসের সাথে পরিচয় ভালমতনই ছিল।
আজকে একটা ভিডিওতে ইউসুফ আলাইহিস সালামের সেই অসাধারণ কাহিনীটা আবার দেখলাম।
আমি জানি,প্রাকৃতিকভাবেই আমাদের বোনদের এটা কল্পনার বাইরে,কিন্ত আমরা ছেলেরা এটা ভালভাবেই বুঝি,রুদ্ধদার কক্ষে একজন নারী নিজে থেকে যদি আদিম খেলায় মেতে ওঠার আহবান জানায়,ছেলেদের পক্ষে সেটা দূরে ঠেলে দেওয়া কতটা দুঃসাধ্য।
কিন্ত ইউসুফ আলাইহিস সালাম সেটাই করে দেখিয়েছিলেন।
প্র্যাকটিসিং মুসলিম হওয়ার পর,একটা অবাক করা জিনিস আমার সাথেও ঘটছে।
অনেকের কাছেই মনে হতে পারে,নিজের ঢোল নিজে পিটাচ্ছি।
কিন্ত আসলেই যখন রাস্তায় হাঁটতে থাকা মেয়েদের দিকে চোখ পড়লেও নিজেই সরিয়ে নেই,যেখানে ফ্রি মিক্সিংয়ের হাটবাজার,নিতান্ত প্রয়োজন না হলে তখন সচেতনভাবেই সেখান থেকে নিজেকে সরিয়ে নেই,তখন একটা জিনিস অনুভব করি।
আর এখন বুঝি,আমার মত নিতান্ত অধম বান্দার মধ্যেও যদি সামান্য পরিমাণে এই জিনিস থাকে,তাহলে ইউসুফ আলাইহিস সালামের মত পবিত্র নবীর পক্ষে সেটা কী পরিমাণ ধারণ করা সম্ভব!
এটাকে আসলে ব্যাখ্যা করা যায় না। এ জন্য কেউ যদি ব্যাখ্যা দাবি করেন,এটা আমি দিতেও পারব না।
এটা completely অনুভব করার জিনিস।
যে অনুভবের জন্য ইউসুফ আলাইহিস সালাম অপূর্ব সুন্দরী এক নারীকে উপভোগ করার আবেদন ফিরিয়ে দিতে পারেন।
যে অনুভবের জন্য রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলিষ্ঠ কণ্ঠে বলতে পারেন,তাঁর এক হাতে চাঁদ আর অন্য হাতে সূর্য এনে দিলেও আল্লাহর দ্বীন প্রচারে পিছপা হবেন না।
যে অনুভবের জন্য বিলাল রাযিআল্লাহু আনহু তপ্ত বালুর নিচে শুয়ে সূর্যের দিকে তাকিয়ে প্রবল তৃষ্ণার্ত অবস্থাতেও "আহাদ,আহাদ" (আল্লাহ এক,আল্লাহ এক) বলতে পারেন।
বিশ্বাস করেন,এটা একবার পেলে,এই জীবনের কোন কিছুতেই কিছু এসে যায় না।
এর নাম "ঈমানের স্বাদ"।
আজকে একটা ভিডিওতে ইউসুফ আলাইহিস সালামের সেই অসাধারণ কাহিনীটা আবার দেখলাম।
আমি জানি,প্রাকৃতিকভাবেই আমাদের বোনদের এটা কল্পনার বাইরে,কিন্ত আমরা ছেলেরা এটা ভালভাবেই বুঝি,রুদ্ধদার কক্ষে একজন নারী নিজে থেকে যদি আদিম খেলায় মেতে ওঠার আহবান জানায়,ছেলেদের পক্ষে সেটা দূরে ঠেলে দেওয়া কতটা দুঃসাধ্য।
কিন্ত ইউসুফ আলাইহিস সালাম সেটাই করে দেখিয়েছিলেন।
প্র্যাকটিসিং মুসলিম হওয়ার পর,একটা অবাক করা জিনিস আমার সাথেও ঘটছে।
অনেকের কাছেই মনে হতে পারে,নিজের ঢোল নিজে পিটাচ্ছি।
কিন্ত আসলেই যখন রাস্তায় হাঁটতে থাকা মেয়েদের দিকে চোখ পড়লেও নিজেই সরিয়ে নেই,যেখানে ফ্রি মিক্সিংয়ের হাটবাজার,নিতান্ত প্রয়োজন না হলে তখন সচেতনভাবেই সেখান থেকে নিজেকে সরিয়ে নেই,তখন একটা জিনিস অনুভব করি।
আর এখন বুঝি,আমার মত নিতান্ত অধম বান্দার মধ্যেও যদি সামান্য পরিমাণে এই জিনিস থাকে,তাহলে ইউসুফ আলাইহিস সালামের মত পবিত্র নবীর পক্ষে সেটা কী পরিমাণ ধারণ করা সম্ভব!
এটাকে আসলে ব্যাখ্যা করা যায় না। এ জন্য কেউ যদি ব্যাখ্যা দাবি করেন,এটা আমি দিতেও পারব না।
এটা completely অনুভব করার জিনিস।
যে অনুভবের জন্য ইউসুফ আলাইহিস সালাম অপূর্ব সুন্দরী এক নারীকে উপভোগ করার আবেদন ফিরিয়ে দিতে পারেন।
যে অনুভবের জন্য রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলিষ্ঠ কণ্ঠে বলতে পারেন,তাঁর এক হাতে চাঁদ আর অন্য হাতে সূর্য এনে দিলেও আল্লাহর দ্বীন প্রচারে পিছপা হবেন না।
যে অনুভবের জন্য বিলাল রাযিআল্লাহু আনহু তপ্ত বালুর নিচে শুয়ে সূর্যের দিকে তাকিয়ে প্রবল তৃষ্ণার্ত অবস্থাতেও "আহাদ,আহাদ" (আল্লাহ এক,আল্লাহ এক) বলতে পারেন।
বিশ্বাস করেন,এটা একবার পেলে,এই জীবনের কোন কিছুতেই কিছু এসে যায় না।
এর নাম "ঈমানের স্বাদ"।
No comments:
Post a Comment