আমার ইসলামপূর্ব জীবনে,আমি বেশ "পপুলার" ছিলাম। যে কোন মানুষের সাথে,প্রায় সহজভাবেই মিশে যেতে পারতাম।
এর অন্যতম একটা কারণ ছিল,সবার প্রায় সব কথার সাথে "হ্যাঁ-হ্যাঁ" করার একটা বিশেষ টেকনিক!
দেখা গেল,হয়ত কারো কোন কথার সাথে আমি ভিতরে ভিতরে একমত না,কিন্ত "থাক,কী হবে বলে,শুধুশুধু একটা তর্ক শুরু হবে (আর আমার 'পপুলারিটি' নষ্ট হবে)",এই রকম একটা চিন্তা মাথায় কাজ করত।
ফলাফলঃ আমার পপুলারিটি বেশ ভালভাবেই বজায় থাকত!
আলহামদুলিল্লাহ,জীবনের একটা পর্যায়ে এসে আল্লাহ ইসলাম বোঝার তাওফীক দিলেন। আর কোন বিদআতীমার্কা ইসলাম না,একদম সলফে সালেহীনের ইসলামের সংস্পর্শে চলে এলাম।
আর এই ইসলাম বুঝে অবাক হয়ে গেলাম!
সলফে সালেহীনরা,যেটায় একমত হতেন না,সেটাতে চুপ করে তো থাকতেনই না,বরং যারা বিদআতী,বরং "জাজমেন্টাল" হয়ে তাদের মুখের উপর চ্যাটাং-চ্যাটাং করে বলেই দিতেন যে,তাদের পথ ভুল!
বর্তমানে,একটা নতুন ধারার ইসলাম প্রচার চলছে,যার মূলমন্ত্র হল,"আসলে সবাই ঠিক। আসুন জাজমেন্টাল না হয়ে নিজেদের মধ্যেকার 'সামান্য' কিছু পার্থক্য বাদ দিয়ে 'এক উম্মাহ' হয়ে যাই।"
মানে,যারা মিলাদ পড়ে তারা ঠিক,সব পীরপূজারীও ঠিক,সব মাজারপূজারীও ঠিক,যারা "ফানাফুল্লাহ"-য় বিশ্বাস করে তারাও ঠিক!
আল্লাহু আকবার!!!
সরি ভাই,আমি এই ইসলাম মানতে পারব না। আমার কাছে বিদআত বিদআতই,মাজারপূজা মাজারপূজাই,পীরপূজা পীরপূজাই! আর যে সব বই এইগুলা প্রমোট করে,সেইগুলা বস্তাপঁচা আবর্জনা ছাড়া আর কিছুই না!
আমি জানি,এই পোস্টের জন্য হয়ত অনেকের কাছে আমার "পপুলারিটি" কমে যাবে,কিন্ত সরি,"পপুলারিটির" কোন ভ্যালু আমার কাছে এখন আর নাই আলহামদুলিল্লাহ!
কারণ আমি সলফে সালেহীনদের একজন অনুসারী।
আমি একজন সালাফী।
“তুমি অবশ্যই সলফে সালেহীনের বর্ণনা ও কথা-বার্তাকে দৃঢ়ভাবে অনুসরণ করো যদিও মানুষ তোমাকে প্রত্যাখ্যান করে। অন্যান্য মানুষের রায় বা অভিমত তা যতই সুন্দর ও সাজানো গুছানো হোক না কেন, তথাপি তুমি তা গ্রহণ ও অনুসরণ থেকে পূর্ণ সাবধান ও দূরে থেকো। তাহলে এক পর্যায়ে এ বিষয়টি সুস্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয়ে যাবে যে, তুমি যে পথের উপর রয়েছ সেটাই হলো সরল সঠিক পথ।” - ইমাম আল আওযা‘য়ী।
এর অন্যতম একটা কারণ ছিল,সবার প্রায় সব কথার সাথে "হ্যাঁ-হ্যাঁ" করার একটা বিশেষ টেকনিক!
দেখা গেল,হয়ত কারো কোন কথার সাথে আমি ভিতরে ভিতরে একমত না,কিন্ত "থাক,কী হবে বলে,শুধুশুধু একটা তর্ক শুরু হবে (আর আমার 'পপুলারিটি' নষ্ট হবে)",এই রকম একটা চিন্তা মাথায় কাজ করত।
ফলাফলঃ আমার পপুলারিটি বেশ ভালভাবেই বজায় থাকত!
আলহামদুলিল্লাহ,জীবনের একটা পর্যায়ে এসে আল্লাহ ইসলাম বোঝার তাওফীক দিলেন। আর কোন বিদআতীমার্কা ইসলাম না,একদম সলফে সালেহীনের ইসলামের সংস্পর্শে চলে এলাম।
আর এই ইসলাম বুঝে অবাক হয়ে গেলাম!
সলফে সালেহীনরা,যেটায় একমত হতেন না,সেটাতে চুপ করে তো থাকতেনই না,বরং যারা বিদআতী,বরং "জাজমেন্টাল" হয়ে তাদের মুখের উপর চ্যাটাং-চ্যাটাং করে বলেই দিতেন যে,তাদের পথ ভুল!
বর্তমানে,একটা নতুন ধারার ইসলাম প্রচার চলছে,যার মূলমন্ত্র হল,"আসলে সবাই ঠিক। আসুন জাজমেন্টাল না হয়ে নিজেদের মধ্যেকার 'সামান্য' কিছু পার্থক্য বাদ দিয়ে 'এক উম্মাহ' হয়ে যাই।"
মানে,যারা মিলাদ পড়ে তারা ঠিক,সব পীরপূজারীও ঠিক,সব মাজারপূজারীও ঠিক,যারা "ফানাফুল্লাহ"-য় বিশ্বাস করে তারাও ঠিক!
আল্লাহু আকবার!!!
সরি ভাই,আমি এই ইসলাম মানতে পারব না। আমার কাছে বিদআত বিদআতই,মাজারপূজা মাজারপূজাই,পীরপূজা পীরপূজাই! আর যে সব বই এইগুলা প্রমোট করে,সেইগুলা বস্তাপঁচা আবর্জনা ছাড়া আর কিছুই না!
আমি জানি,এই পোস্টের জন্য হয়ত অনেকের কাছে আমার "পপুলারিটি" কমে যাবে,কিন্ত সরি,"পপুলারিটির" কোন ভ্যালু আমার কাছে এখন আর নাই আলহামদুলিল্লাহ!
কারণ আমি সলফে সালেহীনদের একজন অনুসারী।
আমি একজন সালাফী।
“তুমি অবশ্যই সলফে সালেহীনের বর্ণনা ও কথা-বার্তাকে দৃঢ়ভাবে অনুসরণ করো যদিও মানুষ তোমাকে প্রত্যাখ্যান করে। অন্যান্য মানুষের রায় বা অভিমত তা যতই সুন্দর ও সাজানো গুছানো হোক না কেন, তথাপি তুমি তা গ্রহণ ও অনুসরণ থেকে পূর্ণ সাবধান ও দূরে থেকো। তাহলে এক পর্যায়ে এ বিষয়টি সুস্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয়ে যাবে যে, তুমি যে পথের উপর রয়েছ সেটাই হলো সরল সঠিক পথ।” - ইমাম আল আওযা‘য়ী।
No comments:
Post a Comment