Tuesday, November 5, 2013

নারী এবং পুরুষের পার্থক্য

১৯১২ সালে মেডিসিনে নোবেল পুরষ্কার বিষয়ী ফ্রেঞ্চ সার্জন এবং জীববিজ্ঞানী ড. অ্যালেক্সিস ক্যারল, তাঁর "পুরুষঃ অজানা দিগন্ত" (Man, the unknown) বইয়ে পুরুষ এবং নারীর বায়োলজিকাল নানা পার্থক্য নিয়ে আলোচনা করেছেন।

তিনি এই বলে উপসংহার টেনেছেন,

"প্রকৃতগতভাবেই নারী ও পুরুষ একে অপরের থেকে আলাদা। এই পার্থক্য আলাদা আলাদা যৌনাঙ্গের কারণে নয়, জরায়ুর উপস্থিতি-অনুপস্থিতি, গর্ভধারণে সক্ষমতা-অক্ষমতা অথবা শিক্ষার বিভিন্ন ধরণের কারণেও নয়।

বরং এই পার্থক্যের সূচনা একদম শুরুতে, মায়ের গর্ভে শরীরের গঠন শুরু হওয়ার সময়, যেখানে ডিম্বকোষ থেকে দুই আলাদা লিঙ্গের জন্য আলাদা আলাদা রাসায়নিক পদার্থ নিঃসৃত হয়।

এই মূল বিষয়গুলো সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণেই নারীবাদের ধারক ও বাহকদের মাথায় এই ধারণা ঢুকেছে যে পুরুষ ও নারী, উভয়কেই একই পরিমাণ জ্ঞান অর্জন করতে হবে, তাদের সমান ক্ষমতা পেতে হবে এবং তাদের উভয়ের একই দ্বায়িত্ব পালন করতে হবে।

কিন্ত বাস্তবতা এটাই, নারী ও পুরুষ একে অপরের থেকে পুরোপুরিই আলাদা। নারীর দেহের প্রতিটি কোষ তার নারীত্বের পরিচয় বহন করে। একই কথা সত্য তার প্রতিটি অঙ্গের ক্ষেত্রে, এবং বিশেষ করে, তার স্নায়ুতন্ত্রের ক্ষেত্রে।

মানুষের শরীরের গঠনপ্রকৃতি একেবারেই সুনির্দিষ্ট, যেমন সুনির্দিষ্ট এক বছরের ব্যাপ্তি। মানুষের ইচ্ছামত এগুলো পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। এগুলো যেমন আছে, ঠিক তেমনভাবেই মেনে নিতে আমরা বাধ্য।

অতএব, নারীদের উচিত, পুরুষদের অনুকরণ না করে তাদের নিজেদের প্রকৃতি অনুযায়ী নিজেদের দক্ষতাকে শাণিত করে তোলা। যে কাজের জন্য তারা সৃষ্ট, কোনভাবেই তাদের সে কাজ পরিত্যাগ করা উচিত নয়।"

মূল পোস্টটি দেখুন এখানে

Collected from : সিফাত মাহজাবীন আপু।

নিজস্ব একটা মন্তব্যঃ

আশা করি ড. অ্যালেক্সিস ক্যারল এবার ছাগু হিসেবে স্বীকৃতি পাবেন।

No comments:

Post a Comment